স্বাস্থ্যের উপর তামাকের প্রভাব (ইংরেজি: Health effects of tobacco) বলতে তামাকের নিয়মিত ব্যবহারের ফলে মানব স্বাস্থ্যের উপর এর যে ক্ষতিকর কাজ রয়েছে সেগুলোকে বুঝায়। প্রাথমিকভাবে গবেষণা মূলত তামাক ধূমপান বিষয়ের উপর করা হয়েছে।

১৯৫০ সালে Richard Doll নামক বিজ্ঞানী ব্রিটিশ মেডিকেল জার্নালে একটি গবেষণা প্রকাশ করেন যেখানে তিনি ধূমপান ও ফুসফুস ক্যান্সারের একটি সম্পর্কের কথা উল্লেখ করেন।

এর ঠিক চার বছর পর ১৯৫৪ সালে ব্রিটিশ ডক্টরস স্টাডি নামক আরেকটি গবেষণা প্রকাশ করা হয় যেটি চল্লিশ হাজার ডাক্তারের কুড়ি বছর ধরে করা গবেষণার ফলাফল। সেখানে ধূমপানের সাথে ফুসফুসের সম্পর্কের বিষয়টি নিশ্চিত করা হয় যার উপর ভিত্তি করে সরকার ঘোষণা করে যে ধূমপানের ফলে ফুসফুস ক্যান্সারের হার বৃদ্ধি পায়।

খুব বড় দুটো ভুল আমি করেছিলাম। তার মাশুল গুনতে হয়েছে কড়ায় গন্ডায়।

এক, আমি স্মোকার। বুদ্ধির গোড়ায় ধোঁয়া দেওয়ার বদ অভ্যাস আমার আছে। অন্যদিকে আমি প্রাণায়াম প্রাকটিস করতাম। আমি জানতাম না যে স্মোকারদের প্রাণায়াম প্রাকটিস করা উচিত নয়। প্রাণায়মে স্বাস প্রশ্বাসের গভীরতা অনেক গুন বেড়ে যায়। সাধারণত ডান হাতের বুড়ো আঙুল দিয়ে বাম নাক 4 গুনতে গুনতে শ্বাস গ্রহণ দুই নাশরন্ধ্র বন্ধ করে16 গুনে শ্বাস আটকে রাখা তার পর 8 গুনে শ্বাস ত্যাগ। তার পর একই কাজ আবার বিপরীত নাকের মাধমে। মানে 4:16:8 এই মাপে। এরকম 11 বার কম করে। 108 বার ম্যাক্সিমাম।

প্রাণায়মে এই পদ্ধতিটা সবাই জানেন। আমি বেশ কিছুদিন প্রাণায়মে করে বেশ এনার্যেটিক ফিল করলাম। আরো সুফল পেতে 8:32:16 মাত্রা। তার পর আরো কিছুদিন পরে শক্তি বাড়াতে 16:64:32 মাত্রায় পর্যন্ত দম পৌছালো। এমন হয়েছিল যে দৌড়ালেও হাপাতাম না। সত্যি। চাইলে সবাই এটা করতে পারে।

কিন্তু আমার বিপদ দেখাদিল এর পর। সিগারেট খলেই বুকে ব্যথা। ডাক্তার দেখিয়ে শেষে ওষুধ দিয়ে ব্যথা কমাতে হলো। খুব বাচান বেঁচে গেছিলাম।

যারা সিগারেট খান তাদের প্রাণায়মে করলে লাভের বদলে ক্ষতির সম্ভবনা বেশি। সিগারেট ছেড়ে তবে প্রাণায়াম।

আর একবার ত্রাটকের অভ্যাস করতে, প্রথমেই মোমবাতির শিখায় অভ্যাস শুরু করে বেশ বিপদে পড়ে গেলাম বেশি বাড়াবাড়ি করে। চোখে একটা কালো স্পট দেখতে শুরু করলাম। আবার ডাক্তার, চিকিৎসা।

পরে রেইকি শিখে নিজের চোখে রেইকি দিয়ে এখন স্বভাবিক আছি।
অতিরিক্ত বাড়াবাড়ি করে ফেলা আমার বিশাল বদ অভ্যাস।